Wellcome to National Portal
Main Comtent Skiped

Future plan

SDG-4অনুযায়ী মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা বাস্তবায়নের নিমিত্ত সকল বিদ্যালয়ের শতভাগ শিক্ষার্থীর সাবলীলভাবে পঠন যোগ্যতা, Reading Skill অর্জনে সহজ কৌশলপত্র দিয়ে প্রশিক্ষন প্রদান ও লক্ষ্য অর্জন

প্রস্তাবিত উদ্ভাবনের পূর্বে কেবলমাত্র ৪০%থেকে ৫০% শিক্ষার্থী সাবলীলভাবে বাংলা ও ইংরেজি পড়তে পারতো

২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে বেইজ লাইন সার্ভে করে বর্ণিত যোগ্যতা অর্জনের পরিমান নির্ণয় শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সহজ কৌশলপত্র প্রণয়ন স্বয়ং ও কর্মকর্তাদের মাধ্যমে নিজস্ব উদ্যেগে প্রশিক্ষণ প্রদান ডিসেম্বর ২০১৯ মাসে বেইজ লাইন সার্ভেকরে ৯০%শিক্ষার্থী সাবলীলভাবে বাংলা ও ইংরেজি পড়তে পারে মর্মে রিপোর্ট প্রাপ্তি। ৩০ এপ্রিল ২০২০ এর মধ্যে ১০০% শিক্ষার্থীর পঠন যোগ্যতা ও Reading Skill অর্জনে প্রশিক্ষণ, মনিটরিং ও ফিটব্যাক প্রদান চলমান আছে।

প্রস্তাবিত উদ্ভাবনের পূর্বে কেবলমাত্র ৪০%থেকে ৫০% শিক্ষার্থী সাবলীলভাবে বাংলা ও ইংরেজি পড়তে পারতো। বর্তমানে বাংলা ৯০%শিক্ষার্থী বাংলা ও ৭০% শিক্ষার্থী ইংরেজি সাবলীলভাবে পড়তে পারে।

  • গৃহীত কার্যক্রম সুনির্দিষ্ট সেবা গ্রহীতা শ্রেণীর চাহিদা পূরণে সক্ষম।
  • জেলার ১১৬২টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ উপকৃত হচ্ছে।
  • সেবাগ্রহীতাগণ উল্লেখযোগ্যভাবে উপকৃত (benefitted) হয়েছেন।
  • গৃহীত কার্যক্রম স্থানীয় সমস্যা হ্রাসকরণে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সাধন করেছে।
  • এটি ব্যবস্থাপনার বা সমস্যা সমাধানের সংগঠনিক কর্মপরিবেশ বা প্রথাগত দৃষ্টিভঙ্গিতে পরিবর্তন এনে দ্রুত সময়ে বিশেষ কৌশল পত্র প্রয়োগ করে রুটিনমাফিক কর্ম ঘন্টার অতিরিক্ত কর্মঘন্টা-য়;  লক্ষ্য অর্জনে কাজ করছেন।
  • গৃহীত কার্যক্রমের মাধ্যমে প্রদত্ত সেবা প্রয়োগযোগ্য, স্থায়ী এবং টেকসই।
  •  উদ্ভাবিত সমাধান জেলার সকল বিদ্যালয়ে নির্বিঘ্নে চালু রয়েছে।
  • গৃহীত কার্যক্রম অত্র বাগেরহাট জেলার ন্যায় সমজাতীয় অন্য কোন জেলায় গ্রহণ করেছে মর্মে – কোন তথ্য জানা নেই।
  •  গৃহীত কার্যক্রম সমজাতীয় দেশের অন্যান্য প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে ও বাস্তবায়নযোগ্য।
  •  এবং অন্যান্য নীতিনির্ধারণী ক্ষেত্রে তা মডেল হিসাবে গ্রহণ করার যোগ্য।
  • উদ্ভাবন উদ্যোগ গ্রহণে বিবেচ্য বিষয়সমূহ : উদ্ভাবন প্রস্তাব বিদ্যমান আইন ও বিধিবিধানের লঙ্ঘন করে নাই।
  • এ উদ্যেগের মাধ্যমে বিদ্যমান আইন ও পদ্ধতিতে জনসাধারণকে (শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকবৃন্দ) স্বল্প সময়ে ও বিনাখরচে এবং হয়রানি মুক্তভাবে উন্নতমানের সেবা প্রদান করা সম্ভব।

পেনশন 

  • প্রস্তাবিত উদ্ভাবনের পূর্বে পিআরএল বা পেনশনগামি শিক্ষকগণ তাঁদের পিআরএল/পেনশন মঞ্জুরী আদেশ পাওয়ার জন্য বিভিন্ন দপ্তরে অসংখ্যবার যেতে হতো।
  • পিআরএল/পেনশন শুরুর এক মাস থেকে ১ বছর এমনকি তারও অধিক সময় পর মঞ্জুরী আদেশ পেতেন।
  • কোন কোন  ক্ষেত্রে বিপুলপরিমান ঘুষ লেনদেনকরে মঞ্জুরী আদেশ পেতে হতো।
  • আগামী ১ বছরে পিআরএল/পেনশনগামী শিক্ষকদের উপজেলা ও মাস ভিত্তিক নামের তালিকা করা হয়।
  • পিআরএল/পেনশনগামি শিক্ষক ও সংশ্লিষ্ট উপজেলা শিক্ষা অফিসারকে পিআরএল/পেনশন গমনের ন্যূনতম ৪-৬মাস আগে তাঁর আবেদন ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দপ্তরী কাম নৈশপ্রহরীর মাধ্যমে যথাক্রমে উপজেলা শিক্ষা অফিস এবং জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে প্রেরণের জন্য নির্দেশনা পত্র দেওয়া হয়।
  • উপজেলা শিক্ষা অফিসার আবেদন ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্রাদি পিআরএল/পেনশনে গমনের  নূন্যতম ৩-৫ মাস আগে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের দাখিল করবেন।
  • জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস ১০ কর্ম দিবসের মধ্যে মঞ্জুরী করে  শিক্ষা অফিসার ও হিসাব রক্ষণ অফিসার এর ই-মেইলে  প্রেরণ করা হয়।
  • সেবা প্রদান প্রক্রিয়ায় গৃহীত কার্যক্রমের পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষক স্বল্পসময়ে বিনা খরচে ও হয়রানি মুক্তভাবে তাঁর পিআরএল/ পেনশন মঞ্জুরী আদেশ পাচ্ছেন।
  • গৃহীত কার্যক্রম সুনির্দিষ্ট সেবা গ্রহীতা শ্রেণীর চাহিদা পূরণে সক্ষম।
  • জেলার ১১৬২টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক উপকৃত হচ্ছে।
  • সেবাগ্রহীতাগণ উল্লেখযোগ্যভাবে উপকৃত (benefitted) হয়েছেন।
  • গৃহীত কার্যক্রম স্থানীয় সমস্যা হ্রাসকরণে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সাধন করেছে।
  • এটি ব্যবস্থাপনার বা সমস্যা সমাধানের সংগঠনিক কর্মপরিবেশ বা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা,কর্মচারী, শিক্ষকবৃন্দর  প্রথাগত দৃষ্টিভঙ্গিতে পরিবর্তন এনেছে। সচ্ছ ও সহজীকরন সেবা প্রদানে উৎসাহিত হয়েছে।
  • গৃহীত কার্যক্রমের মাধ্যমে প্রদত্ত সেবা প্রয়োগযোগ্য, স্থায়ী এবং টেকসই।
  •  উদ্ভাবিত সমাধান স্বীয় অফিসে নির্বিঘ্নে চালু রয়েছে।
  • গৃহীত কার্যক্রম অত্র বাগেরহাট জেলার ন্যায় সমজাতীয় অন্য কোন জেলায় গ্রহণ করেছে মর্মে – কোন তথ্য জানা নেই।
  •  গৃহীত কার্যক্রম সমজাতীয় দেশের অন্যান্য জেলায় ক্ষেত্রে ও বাস্তবায়নযোগ্য।
  •  এবং অন্যান্য নীতিনির্ধারণী ক্ষেত্রে তা মডেল হিসাবে গ্রহণ করার যোগ্য।
  • উদ্ভাবন উদ্যোগ গ্রহণে বিবেচ্য বিষয়সমূহ : উদ্ভাবন প্রস্তাব বিদ্যমান আইন ও বিধিবিধানের লঙ্ঘন করে নাই।
  • এ উদ্যেগের মাধ্যমে বিদ্যমান আইন ও পদ্ধতিতে জনসাধারণকে (শিক্ষক) স্বল্প সময়ে ও বিনাখরচে এবং হয়রানি মুক্তভাবে উন্নতমানের সেবা প্রদান করা সম্ভব।

নিজ অফিস, উপজেলা শিক্ষা অফিস ও সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধু কর্ণার স্থাপন

পূর্বে উদ্যেগের অভাবে জাতীর জনক ও মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে জ্ঞান অর্জনে সীমাবদ্ধতা ছিল।

জাতীর জনক ও মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে জ্ঞান অর্জনের নিমিত্ত প্রধান শিক্ষক ও কর্মকর্তাগনের মাসিক সমন্বয় সভার মাধ্যমে পরামর্শ ও নির্দেশনা প্রদান উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা পত্র বাস্তাবায়নের পদক্ষেপ গ্রহন সর্বোপুরি মুজিবশতবর্ষ উদযাপনের কর্মপরিকল্পনায় বিশেষ কর্মসূচী অন্তরভূক্তি করে বাস্তবায়ন।

  • সেবা প্রদান প্রক্রিয়ায় গৃহীত কার্যক্রমের পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মাঝে জাতীর জনক ও মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন অনুশীলন সহ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহনে উ সাহ উদ্দীপনা বৃদ্ধি পেয়েছে।  
  • গৃহীত কার্যক্রম সুনির্দিষ্ট সেবা গ্রহীতা শ্রেণীর( কর্মকর্তা,শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের )  চাহিদা পূরণে সক্ষম।
  • জেলার কর্মকর্তা কর্মচারী সহ  ১১৬২টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সকল  শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ উপকৃত হচ্ছে।
  • সেবাগ্রহীতাগণ উল্লেখযোগ্যভাবে উপকৃত (benefitted) হয়েছেন।
  • গৃহীত কার্যক্রম কর্মকর্তা শিক্ষক শিক্ষার্থীদের ; জাতির জনক মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় প্রয়োজনীয় জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা হ্রাস  করে দেশ প্রেমে উদ্বুদ্ধ    সমৃদ্ধ  করছে ।
  • এটি ব্যবস্থাপনার বা সমস্যা সমাধানের সংগঠনিক কর্মপরিবেশ বা জাতির জনক      মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় প্রয়োজনীয় জ্ঞান অর্জনে প্রথাগত দৃষ্টিভঙ্গিতে উল্লেযোগ্য ইতিবাচক  পরিবর্তন এনেছে।
  • গৃহীত কার্যক্রমের মাধ্যমে প্রদত্ত সেবা প্রয়োগযোগ্য, স্থায়ী এবং টেকসই।
  •  উদ্ভাবিত সমাধান জেলার সকল বিদ্যালয়ে নির্বিঘ্নে চালু রয়েছে।
  • গৃহীত কার্যক্রম  জেলার সমজাতীয় সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গ্রহণ করেছে।
  •  গৃহীত কার্যক্রম সমজাতীয় দেশের অন্যান্য প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে ও বাস্তবায়নযোগ্য।
  •  এবং অন্যান্য নীতিনির্ধারনী ক্ষেত্রে তা মডেল হিসাবে গ্রহণ করার যোগ্য।
  •  উদ্ভাবন প্রস্তাব বিদ্যমান আইন ও বিধিবিধানের লঙ্ঘন করে নাই।
  • এ উদ্যেগের মাধ্যমে বিদ্যমান আইন ও পদ্ধতিতে জনসাধারণকে (শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকবৃন্দ)বাংলাদেশের প্রকৃত ইতিহাস,আমাদের স্বাধীনতায় জাতির জনকের অবদান, ভুমিকা ও আত্মোৎসর্গ এবং মুক্তিযুদ্ধ ও আমাদের চেতনা জাগ্রতকরণে বিনা খরচ ও সহজলভ্য ভাবে বিশেষ ভূমিকা রাখবে।

স্ব-অনুচিন্তন পদ্ধতিতে অর্জিত শিখন ফলের পরিমাপ

নির্ধারিত সময়ে শিক্ষকগন নেপ কর্তৃক নির্ধারিত অর্জিতব্য শিখন ফলের কতটুকু অর্জন করেতে পেরেছেন তা পরিমাপ করেন নি বা ওয়াকিবহাল হতেন না।

MB (Measurent Book) এর মাধ্যমে প্রত্যেক শিক্ষক তাঁর কর্তৃক শিক্ষার্থীদের অর্জিতব্য ও অর্জিত শিখন ফল নির্ণয় পূর্বক আত্মমূল্যায়ন ও আত্মশুদ্ধির উপায় গ্রহন করবেন।

সেবা প্রদান প্রক্রিয়ায় গৃহীত কার্যক্রম গত ৫.২.২০২০ খ্রি. নেওয়া হয়েছে। নির্দিষ্ট সমায়ান্তে (ত্রৈয়মাসিক) নির্ণীত হবে।

  • গৃহীত কার্যক্রম সুনির্দিষ্ট সেবা গ্রহীতা শ্রেণীর চাহিদা পূরণে সক্ষম।
  • জেলার ১১৬২টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ উপকৃত হচ্ছে।
  • সেবাগ্রহীতাগণ উল্লেখযোগ্যভাবে উপকৃত (benefitted) হয়েছেন।
  • গৃহীত কার্যক্রম কাঙ্খিত শিখন ফল অর্জনের সীমাবদ্ধতা হ্রাসকরণে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সাধন করবে।
  • এটি ব্যবস্থাপনার বা সমস্যা সমাধানের সংগঠনিক কর্মপরিবেশ বা প্রথাগত দৃষ্টিভঙ্গিতে পরিবর্তন এনে নির্দিষ্ট সময়ে আন্তরিক ও মনোযোগী হয়ে প্রাথমিক শিক্ষার নির্ধারিত লক্ষ্য, উদ্দেশ্য, শ্রেণী ভিত্তিক যোগ্যতা ও প্রান্তিক যোগ্যতা সমূহ অর্জনে বিশেষ ভূমিকা পালন করবে।
  • গৃহীত কার্যক্রমের মাধ্যমে প্রদত্ত সেবা প্রয়োগযোগ্য, স্থায়ী এবং টেকসই।
  •  উদ্ভাবিত সমাধান জেলার সকল বিদ্যালয়ে নির্বিঘ্নে চালু রয়েছে।
  • গৃহীত কার্যক্রম জেলার সমজাতীয় সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গ্রহণ করেছে।
  •  গৃহীত কার্যক্রম সমজাতীয় দেশের অন্যান্য প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে ও বাস্তবায়নযোগ্য।
  •  এবং অন্যান্য নীতিনির্ধারণী ক্ষেত্রে তা মডেল হিসাবে গ্রহণ করার যোগ্য।
  • উদ্ভাবন প্রস্তাব বিদ্যমান আইন ও বিধিবিধানের লঙ্ঘন করে নাই।
  • এ উদ্যেগের মাধ্যমে বিদ্যমান আইন ও পদ্ধতিতে শিক্ষক, শিক্ষার্থীবৃন্দকে নির্ধারিত সময়ে ও বিনাখরচে নির্ধারিত যোগ্যতা অর্জনে সক্ষমাতা বৃদ্ধি করবে।

জেলার সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধু উদ্যান করা

এই উদ্ভাবনের পূর্বে সকল বিদ্যালয়ে ফলজ,বনজ ও ঔষধি বাগান ছিল না।

প্রতিটি বিদ্যালয়ের নিজস্ব জমির উপর ভিত্তিকরে নান্দনিক ভাবে ফলজ,বনজ ও ঔষধি বাগান তৈরীর নিমিত্ত মুজিব শতবর্ষ কর্মপরিকল্পনার এ বিশেষ কর্মসূচী গ্রহন করা হয়েছে। প্রধান শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের সমন্বয় সভায় বিশেষ নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। জেলা পর্যায়ের মুজিব বর্ষ উদযাপন উপলক্ষ্যে প্রাথমিক শিক্ষার গুনগত মানোন্নয়নে ইনোভেশন উদ্যোগ বাস্তবায়ন ও মুজিব বর্ষ কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন সম্পর্কিত সভার কার্যবিবরণী প্রতিটি বিদ্যালয়ে বিতরন পূর্বক বাস্তবায়নের পদক্ষেপ গ্রহন করা হয়েছে।

সেবা প্রদান প্রক্রিয়ায় গৃহীত কার্যক্রম গত ৫.২.২০২০ খ্রি. নেওয়া হয়েছে। আগষ্ট ২০২০ খ্রি. এর মধ্যে বাস্তবায়নের লক্ষ্য অর্জন নির্ধার পূর্বক কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

  • গৃহীত কার্যক্রম সুনির্দিষ্ট সেবা গ্রহীতা শ্রেণীর ফলজ, বনজ ও নান্দনিক চাহিদা পূরণে সক্ষম।
  • জেলার ১১৬২টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক, শিক্ষার্থীবৃন্দ ও দেশবাসী উপকৃত হবে।
  • সেবাগ্রহীতাগণ উল্লেখযোগ্যভাবে উপকৃত (benefitted) হবে।
  • গৃহীত কার্যক্রম স্থানীয় বাসযোগ্য ও নান্দনিক পরিবেশ সৃষ্টির সমস্যা হ্রাসকরণে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সাধন করবে।
  • এটি ব্যবস্থাপনার বা সমস্যা সমাধানের সাংগঠনিক কর্মপরিবেশ বা প্রথাগত দৃষ্টিভঙ্গিতে পরিবর্তন করে নান্দনিক দৃষ্টিভঙ্গির আধিকারী করবে।
  • জলবায়ুর বৈশ্বিক পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব হ্রাস করবে।
  • গৃহীত কার্যক্রমের মাধ্যমে প্রদত্ত সেবা প্রয়োগযোগ্য, স্থায়ী এবং টেকসই।
  •  উদ্ভাবিত সমাধান জেলার সকল বিদ্যালয়ে নির্বিঘ্নে চালু রয়েছে।
  • গৃহীত কার্যক্রম জেলার সমজাতীয় সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গ্রহণ করেছে। সমজাতীয় অন্য কোন প্রতিষ্ঠানে এ ধরণের কার্যক্রম গৃহীত হয়েছে মর্মে- তথ্য জানা নাই।
  •  গৃহীত কার্যক্রম সমজাতীয় দেশের অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ও প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে ও বাস্তবায়নযোগ্য।
  •  এবং অন্যান্য নীতিনির্ধারণী ক্ষেত্রে তা মডেল হিসাবে গ্রহণ করার যোগ্য।
  • উদ্ভাবন প্রস্তাব বিদ্যমান আইন ও বিধিবিধানের লঙ্ঘন করে নাই।
  • এ উদ্যেগের মাধ্যমে বিদ্যমান আইন ও পদ্ধতিতে জনসাধারণকে (শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকবৃন্দ) স্বল্প সময়ে ও স্বল্প ব্যয়ে উন্নতমানের সেবা প্রদান করা সম্ভব।